
তনু হত্যাকাণ্ডের বিষয়ে সামরিক বাহিনী বলেছে, হত্যার কারণ উদঘাটনে তদন্ত চলছে। এতে পুলিশ ও প্রশাসনকে সহযোগিতা করছে সেনাবাহিনী। কিন্তু কিছু স্বার্থান্বেষী মহল সেনাবাহিনী সম্পর্কে অনুমাননির্ভর বক্তব্য প্রচার ও জনমনে বিভ্রান্তি ছড়ানোর চেষ্টা করছে, যা মোটেই কাম্য নয়। গতরাতে আন্তঃবাহিনী জনসংযোগ পরিদপ্তরের এক বিবৃতিতে এসব কথা
বিবৃতিতে আইএসপিআর আরো বলেছে, তনুর বাবা ইয়ার হোসেন বিগত ৩০ বছর ধরে কুমিল্লা সেনানিবাসের বেসামরিক কর্মচারি, সেনা পরিবারেরই সদস্য। তনুও কুমিল্লা সেনানিবাসে বড় হয়েছেন, সামরিক বাহিনীরই সন্তান। তার মর্মান্তিক মৃত্যুতে প্রতিটি সেনা সদস্য দারুণভাবে ব্যথিত ও মর্মাহত। সেনাবাহিনী প্রত্যাশা করে, দ্রুত তদন্তের মাধ্যমে দোষী ব্যক্তিদের বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হবে। তদন্ত প্রক্রিয়ায় সেনাবাহিনী আন্তরিক সহযোগিতা অব্যাহত রাখার দৃঢ় প্রত্যয় ব্যক্ত করছে।
